"একাকীত্বের মূর্ছনা"
"মরু প্রান্তরে,
কাটে অমানিশা!
পথ ভোলা পথিকের পথের দিশা
প্রতীক্ষার জ্বলন্ত অগ্নিগিরি নিয়ে বুকে
সৃজনশীলতায় যখন ভাটা,
হালকা চটুল গান নিয়ে যখন মানুষ অ-রুচির অন্ধকারে আচ্ছন্ন, যখন আকাশ চুম্বী অট্টালিকা আর অন্তরের অহমিকায়
নিমজ্জিত মানুষের অন্তর, কিংবা
নষ্টা পরকীয়া আর অসৎ ইন্টারনেট ব্যবহারের হিড়িক চারদিকে! সেই সাথে প্রকৃতির
বৈরিতা, সামাজিক
মূল্যবোধ, বৈষম্য, নৈতিকতা, অধিকার-শোষণ, আদর্শ, ঠিক তখনই উপযুক্ত সময়ে যেন
সৃষ্টি হল এই কাব্যগ্রন্থটি। বাংলা সাহিত্যে এই কবিতা গুলো নিঃসন্দেহে উজ্জ্বল
স্থান করে নেবে।
আশা করি, কবির
একাকীত্বের সহস্র মূর্ছনায় ঘুম ভাঙবে
আমাদের মানবিকতার। সমাজে মানবিক বিবেক জাগ্রত করে সংশোধন ও এগিয়ে যাওয়ার আশাবাদ
ব্যক্ত করছি।
ধন্যবাদ।
ডাঃ দাউদুল ইসলাম
মিরেরশরাই
পূর্ণাঙ্গ জীবন ও বর্ণাঢ্য এক উপন্যাসের নাম "নক্ষত্রের গোধূলি"।
আমার সৌভাগ্য আমি এটি প্রকাশনা পূর্ব পাঠ করার সুযোগ পেয়েছি।
এটি কোন গতানুগতিক উপন্যাস নয়-
ছোলা-বাদাম, কিংবা রিক্সার হুড তোলা প্রেমের কল্প কাহিনীও নয়। এ এক অসাধারণ জীবন চিত্র!
প্রেম-ভালোবাসা, যৌবনের লড়াই, জীবনের লড়াই, ক্ষুধার লড়াই, সাফল্যের লড়াই, জীবনকে জীবনের রূপ দেয়ার লড়াই গেঁথে আছে এই উপন্যাসের পরতে পরতে।
দেশ মহাদেশ-সাগর মহাসাগর, জোছনা কিংবা অমাবস্যা, বর্ষা কিংবা কনকনে হিম; উপন্যাসের একেকটা বাঁক পাঠককে এমন ভাবে রোমাঞ্চিত করার যোগ্যতা রাখে।
আমার পরম মিত্র, শ্রদ্ধেয় লেখক মোঃ খালিদ উমরের এই উপন্যাস এর সাথে বাংলা সাহিত্যে নব তরঙ্গ জাগবে এতে কোন সন্দেহ নেই।
অনেক অনেক শুভ কামনা।
ডাঃ দাউদুল ইসলাম
মিরেরশরাই
চট্টগ্রাম
No comments:
Post a Comment